আমার সব সময় ই এই রঙ এর জামা, ওড়না, হিজাব, বা ব্যাগ, শাড়ি সব ই পছন্দ!!!
কি কারণে জানিনা, তবে বেশ আদর আদর মাখা মায়া আসে এই রঙের প্রতি।

এই শাড়িটি করা হয়েছে বেশ চিকন মিহি রেশমে। ব্লাউজ পিস সহ।
যেকোনো অনুষ্ঠানে বা পার্টিতে পরে যাতে আরাম লাগে, সেই চিন্তা মাথায় রেখে বানানো, স্টার্চ বিহিন, ফুলে থাকবেনা।

আমার ধারণা, শাড়িটি আমিও যেমন পরতে পারি, আমার আম্মা, বা চাচি, খালাও পরতে পারবেন অনায়াসেই।


পুরো জমিন জুড়ে একই ধরণের নকশায় বোনা, আভিজাত্যিক একটা আঁচল দ্বয়ীয়ে বানানো হয়েছে।
দাম ও চেষ্টা করেছি সর্বোচ্চ নাগালের মধ্যে রাখতে।
দাম পরবে মাত্র ৮১০০/=
হ্যা আট হাজার টাকা মাত্র বলছি, কারণ মেকিং কস্ট আর সুতার দাম মিলিয়ে এর চেয়ে কম রাখতে পারিনি। কোয়ালিটি ও এক চুল ও ছাড় দি নাই বরাবরের মত। বেস্ট কোয়ালিটির সুতা জামদানির।এর আগে এই শাড়িগুলো আরো বেশি রেঞ্জ এ করেছি, এবার আল্লাহর নাম নিয়ে বাল্ক করেছি।
যাহোক, আশা করছি সবার ভালো লাগবে।
২) এই যে আরেকটা রঙ, মিন্ট বা লেবু সবুজ যে নামেই বলিনা কেনো, আমার বেশ ফেবারিট একটা কালার।

এই কালারেও আমার মনে হয়না কোনো বয়সেই কারো আপত্তি থাকবে। সব বয়সেই এইটা মানানসই।


৩)
আরেক হল, এই সাদা পাতা বা সিদ্ধ জল্পাই রঙ টা। খুব দুর্বলতা কাজ করে এটার প্রতি আমার।
বিভিন্ন দেশিয় স্পোশাক শপ এ যখন যাই, তখন মনের অজান্তেই এই টাইপ কালারের পোশাক গুলোই পছন্দ হয় বেশি, আর আগে এটার জন্য অনেকেই আমাকে বল্ট আমার রুচি নাকি এজড বেশি, বা কখনো বলতো মেন্দা !!!

ভাই, মেন্দা বলেন আর যাই-ই বলেন, এটা আমার খুব ফেভারিট কালার। আর এর জামদানি গুলোও বেশ আভিজাত্যিক মনে হয় আমার কাছে। শাড়িটি পরলে যে কেও-ই আপনার রুচির প্রশংশা করতে বাধ্য!!

৪) এই পিচ কালার টাও আমার বেশ পছন্দ, আমার মনে হয় এটা অনেকেরই পছন্দ, এই কালারে জামদানি নিয়ে অনেক টাইপের এক্সপেরিমেন্ট করা যায়। কখনো, সেলফ নকশা রেখে, কখনো, উজ্জ্বল বা গ্লসি ভাব এনে, কখনো গোল্ডেন বা সিল্ভার জরি দিয়ে … মানে নানান ভাবে এই রঙ নিয়ে খেলা করা যায়। আর এম্নিতেই ম্যাট হলেও পিচ আমার বেশ পছন্দ, গ্লসি হলেও।


৫)
আমার এই পছন্দের রং নিয়ে না বললে খুব ই wrong কাজ হবে। টারকোয়িস গ্রীল বা ডুয়েল টোন এর সবুজাভ নীল বা ময়ুর কন্ঠী নীল, যাই-ই বলিনা কেন, এই শেড এর জামা বা শাড়ি আমার বেশ পছন্দ।


আজ ৫টি পছন্দের রঙের শাড়ি নিয়ে বললাম আমি। আপ্নারাও আপনাদের পছন্দের রঙ নিয়ে জানাবেন।